১৯১৫ মেগাওয়াট লোডশেডিং ছিল মঙ্গলবার

১৯১৫ মেগাওয়াট লোডশেডিং ছিল মঙ্গলবার

সরকার ঘোষিত এলাকাভিত্তিক পরিকল্পিত লোডশেডিংয়ের প্রথম দিন মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) সারা দেশে মোট ১ হাজার ৯১৫ মেগাওয়াট লোডশেডিং হয়েছে।

মঙ্গলবার রাতে রাষ্ট্রায়ত্ত বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের (বিপিডিবি) জনসংযোগ বিভাগের সদ্য পদোন্নতি পাওয়া পরিচালক শামীম হাসান বলেন, ‘আমরা ১৪ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে মোট ১২ হাজার ৪৪২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছি। চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ব্যবধান মেটাতে ১ হাজার ৯১৫ মেগাওয়াট লোডশেডিং করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।’

এদিন সকাল থেকেই ঢাকা মেট্রোপলিটন ও এর পাশ্ববর্তী এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ বিভ্রাট শুরু হয়। বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো দেশে জ্বালানি সংকট এড়াতে বিদ্যুতের রেশনিংয়ের আশ্রয় নেয়।

রাজধানীর শেওড়াপাড়া এলাকার এক বাসিন্দা জানান, মঙ্গলবার রাত ১১টা ও ভোর ৪টার সময় আমার এলাকায় লোডশেডিং হয়েছে।   দুপুর ২টার দিকেও একবার লোডশেডিং হয়েছে। 

গত সোমবার (১৮ জুলাই) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, মঙ্গলবার থেকে এক ঘণ্টা করে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং হবে। এক ঘণ্টায় যদি বিদ্যুতের ঘাটতি মোকাবিলা করা সম্ভব না হয় তাহলে দুই ঘণ্টা করে লোডশেডিং বাস্তবায়ন করা হবে।

Post a Comment

Previous Post Next Post